স্বপ্নদোষ কি? কেন হয়? বিস্তারিত জানুন

স্বপ্নদোষ
স্বপ্নদোষ
একটি ছেলে যখন 12 থেকে 13 বছর বয়সে পৌঁছায় তখন তার বির্যলিতে 'ধাতু' বা বীর্য তৈরি শুরু হয়। ধাতু যখন ঘুমের মধ্যে বেরিয়ে আসে তখন একে স্বপ্নদোষ বলে।
একটি ছেলে যে বড় হচ্ছে স্বপ্নদোষ তারই প্রমাণ এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।

কোন কোন সময় যৌন বিষয়ক চিন্তা বার স্বপ্নের সাথে স্বপ্নদোষের সম্পর্ক থাকে। কারোর স্বপ্নদোষ না হওয়া কোনো অস্বাভাবিক ব্যাপার নয়। ও এর অর্থ একই নয় যে তার শরীরে বীর্জ ঠিকমত তৈরি হচ্ছে না।
স্বপ্নদোষের মাধ্যমে শরীরের কোন শক্তি বের হয়না স্বপ্নদোষের কারনে শরীর দুর্বল হয় না শরীরের ভেতর বীর্য তৈরি হয় এবং স্বাভাবিক নিয়মে তা আবার শরীর থেকে বের হয়ে যায় এক্ষেত্রে শরীরের ভেতর ধরে রাখার কোনো উপায় নেই বয়সন্ধিকালে স্বপ্নদোষ একটি স্বাভাবিক এবং বড় হওয়ার সাথে সাথে স্বপ্নদোষ আস্তে আস্তে কমে আসে।
স্বপ্নদোষ একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং এটি কোনো রোগ নয়। তাই আর কোনো চিকিৎসা নেই স্বপ্নদোষ শারীরিক কোনো অসুবিধা করে না। অথবা শরীরকে দুর্বল করে না। এবং এটি নিয়ে চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই

একটি কথা মনে রাখতে হবে রক্ত থেকে বীর্য তৈরি হয় বীর্য তৈরি হয়। ছেলেদের বীর্য থলিতে 12 থেকে 13 বছর বয়স থেকে বিচ্যুত হয় এবং এটি সারা জীবন চলতে থাকে। কোন সময় ফুরিয়ে যায় না তাই কারো স্বপ্নদোষ হলে নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণ নেই। তবে স্বপ্নদোষ হয়ে কাপড় ভিজে যাওয়ার অনেক ছেলেই অসস্থি অবস্থায় পড়ে যায়।

কিন্তু স্বপ্নদোষ নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কোন কারণ নেই প্রায় সব ছেলেরই এরকম হয়ে থাকে এবং এটি প্রেসার বেড়ে উঠার সাথে সাথে কোনো বাধা নয়।

এই বয়সে ছেলেদের লিঙ্গ খাড়া হওয়ার একটি স্বাভাবিক ব্যাপার সকালের দিকে এরকম বেশি হতে পারে। সাধারণত দেহ-মনে যৌন অনুভূতি বা ইচ্ছা জাগলে যৌন বিষয়ে কোন কিছু ভাবলে দেখলে বা পড়লে লিঙ্গ খাড়া হয় বয়ঃসন্ধিকালে লিঙ্গ খাড়া হওয়ার অস্বস্তি হতে পারে তবে মন অন্যদিকে নেওয়ার জন্য সময় অন্য কোন সম্পর্কে চিন্তা করা যায়

Post a Comment

0 Comments